ফুলছড়ি উপজেলা গাইবান্ধা জেলার ০৭ টি উপজেলার মধ্যে একটি। এ উপজেলার মোট আয়তন ৭৭,৬০০ একর বা ৩১৪ বর্গ কিলোমিটার। উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২০০১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী ১,৩৭,৭৯৫ জন। ফুলছড়ি উপজেলা ০৭(সাত)টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এগুলো হ’ল ১) কঞ্চিপাড়া, ২) উড়িয়া,৩) উদাখালী,৪) গজারিয়া, ৫)ফুলছড়ি, ৬)এরেন্ডাবাড়ী,৭) ফজলুপুর ইউনিয়ন। এ উপজেলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বন্যায় প্রতি বছর নদীবাহিত এলাকায় সৃষ্টি হয় অসংখ্য চর। ১৯১৪ সালে গাইবান্ধা থানা বিভক্ত হয়ে ব্রহ্মপুত্রের তীরে স্থাপিত হয় ফুলছড়ি থানা। সে সময়ে ফুলছড়ি ঘাটে ভিড়তো বড় বড় জাহাজ,লঞ্চ,স্টিমার। ইংরেজ লর্ডরা গাইবান্ধার নাম না জানলেও চিনতো ফুলছড়ি ঘাট।
ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাট একটি দর্শনীয় স্থান । এখানে প্রতিদিন পার্শ্ববর্তী উপজেলা, জেলার পাশাপাশি বিদেশী পর্যটক বালাসী ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখার জন্য আসেন।
পরবর্তীতে নদীভাঙ্গন জনিত কারনে ও পলি মাটির দ্বারা নদীর তলদেশ ভরাট হওয়ায় বালাসী ঘাটে ঘাট বা নৌবন্দরটি ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়ার বালাসী নামক ঘাট বা নৌবন্দরটি স্থানান্তর করা হয়। তখন থেকে এটি বালাসি ঘাট বা নৌবন্দর নামে পরিচিত। এই ঘাট বা নৌবন্দরের মাধ্যমে দেশের ভিবিন্ন স্থানে এমনকি বিদেশেও মালামাল পরিবহন করা হয়। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুবই সুন্দর ও মনোরম।
ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাট একটি দর্শনীয় স্থান । এখানে প্রতিদিন পার্শ্ববর্তী উপজেলা, জেলার পাশাপাশি বিদেশী পর্যটক বালাসী ঘাটের প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখার জন্য আসেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS